সাধারণ নাম: বারমুডা
ঘাস, কচ ঘাস কিউ
বাংলা নাম: দুর্বা
ঘাস, দুবলা, দুবা
বর্ণনা:
দূর্বা ঘাস শায়িত মাদুর আকৃতির এবঙ ঘাসের
প্রজাতির মধো সবচেযে মারাত্বক ক্ষতিকর আগাছা। কান্ড খুব শাখান্বিত যা
মাটির
উপরিভাগে বিস্তৃত থাকে লম্বা রাইজেআন এবঙ বক্রধাবক (স্টোলন) এর সাহায্য।
পাতা সরু
এবং চ্যাপ্টাভাবে বিন্যস্ত। পর্ব এবং লীক সিথ লোমশ। পুষ্পবিন্যাস খাড়া,
ইহাতে ৩
থেকে ৭টি সাইক একটি প্রান্তীয় আবর্তে, হাতের আংগুলের মতো আবৃত থাকে।
বায়োলজী: বুহবর্ষী
জীবি বিরুত্ । ইহা খুব কমই বীজের দ্বারা বংশবিস্তার করে কিন্তু বেশীর ভাগ
ক্ষেত্রেই শাখা স্প্রার্ডট এবং মাটির নীচের কান্ডের মাধ্যমে বংশবিস্তার
করে থাকে।
আবাসস্থল ও বিস্তৃতিঃ
এই আগাছার উত্পত্তি ট্রপিক্যাল আফ্রিকা অথবা ইন্দোমারযেশিয়ান ইন্ডিয়া।
কিন্তু
বর্তমানে এটি ট্রপিক্যাল, সাবট্রপিক্যাল এবঙ টেম্পারেট এলাকাতে বিস্তৃত।
ইহা
ভিভিন্ন প্রকৃতিতে জন্মাতে পারে। উচু ধানের জমিতে, আদ্রতায় ইহা জন্মায়
কিন্তু
প্লাবনাক্ত জমিতে হয় না। এই প্রজাতির বিভিন্ন ধরনের মাটিতে অভিযেআজন
ক্ষমতা রয়েছে
যেমন বেলে মাটি কদমাক্ত এবং সুনিস্কাশিত মাটিতে।
ক্ষতি: সারা বিশ্বের
৮০ টির মতো দেশে ৪০ ধরনরের শস্যে যেমন ধান, আখ, ভুট্টা, আংগুর এবং চাষকৃত
ফসলের
ত্রুটি ক্ষতিকর আগাছা। রাইজেআস কাপা অথবা ১ মিটার বা এর বেশী গভীর থাকে যা
ইহাকে
সকল এবং স্থায়ী আগাছা রূপে বিস্তৃত করে রাইজোমের একটি কুড়ি অথবা রাইজোর
অংশ বিটপ
হেত ইহার উন্নযন হয়ে থাকে।
আগাছা ব্যবস্থাপনা:
পরিচর্যাগত দমন: আগাছার চারা চাষাবাদের মাধ্যেমে ধ্বংস হতে পারে কিন্ত
কিছু স্থায়ী
অসা নিমূল করা কঠিন। মিতে উপরিভাগে আগাছার লতানো বক্রধাবক হালকা
চাষাবাদের
মাধ্যমে নিয়ন্ত্রন করা যেতে পারে এবং ইহার মূল উৰপাটনের মাধ্যমে ইহাকে
প্রতিরোধ
করা যায়। রাইজোম দমন করা কঠিন। কিচু শুস্ক মৌসুমে রাইজোম মাটির উপরে
নিয়ে আমার
মাধ্যমে দমন কার্যকরী হয় এবঙ এক্ষেত্রে আগাছা স্বাস কষ্টে মারা যায় এবঙ
এটা করার
জন্য ট্রাক্টর জাতীয় যন্ত্রপাতী দরকার যেখানে গভীর রাইজোম বিদ্যমান।
রাসায়নিক দমন:
ফসলবিহীন উচু ধানের জমিতে গ্লাইকসফেট, প্রয়োগের মাধ্যমে এই আগাছাকে
কার্যকরী দমন
করা যায়।
উদ্ভিদ তাত্বিক
বৈশিষ্ট্য:
স্বভাব: বুহবর্ষী জীবি বিরু যা শক্ত
চ্যাপ্টা বক্রধাবক এবঙ স্কেলি রাইজোমের মাধ্যমে মাটির উপরিভাগে ইবস্তার
লাভ করে
কিন্ত নীচের অঙশে শক্ত শাখান্বিত সিসেম বিদ্যামান।
মূল: রাইজোমের নেআড
এবং বক্রধাবক থেকে অসংখ্য মুল বের হয়।
কান্ড: কান্ড
দন্ডাযমান, মাটিতে শয়ানো, নলাকার, ফাপা, সবুজ থেকে লালচে রং লোমশ, ১
থেকে ৩
মিলিমিটার বড় এবঙ ১০ থেকে ৬০ সেমি লম্বা খুব কম ক্ষেত্রেই ১ মিটার। অসংখ্য
উর্বর
কান্ড, পর্ব সরু এবঙ লোমশ।
পাতা:
পত্রফরক সুস্পষ্ট স্থানচুত, সরলরৈখিক, মসৃণ এবং লোমশ, চুড়া গোলাকার চুড়া
পর্যন্ত
লোমশ ২ থেকে ৬ মিলিমিটার চেয়ে ছোট, মসৃন, কেরিনা গোলাকার, লোমশ,
লিগিউল
মেমব্রেনাস হেয়ারী, একিট সাদাটে ছোট সংযুক্ত রিং এবং লম্বা লোমশ থাকে।
পুষ্পমঞ্জুরী:
৩ থেকে ৭ টি ন্পাইবম অনেক সময় পারপেল রং ধারন করে, আংগুলের মতো এক আবর্তে
থাকে। ৩
থেকে ১০ সেমি স্পাইকলেট ২ থেকে ৩ মিলিমিটার লম্বা বোটাবিহীন, সাথে একটি
পুষ্পপত্র
বিদ্যমান, একান্তর, পার্শ্বীয়ভাএব চওড়া, দুই সারিতে প্রধান অক্ষের দিকে
পার্শ্ব
চাপানো থাকে, গ্লুম পারপেল রং ধারন করে। লেমা নৌকাকৃতি, সুক্ষাগ্র, কিলে
(keel)
সালরযুক্ত লোম থাকে। কিল গ্রুমের চেয়ে বড়। রোমশ শীষর্।
ফল:
ক্যারিওপসিস, উপবৃত্তাকার, পাশ্বৃইয়
চাপানো্ ১.৫ মিলিমিটার লম্বা, ডিম্বাকার চারার খড় থেকে গোলাপী রং লেমা
পেলিয়া
বিহীন্
চারা:
চারার ২য় পাতার সময় ঝিল্লী ও রোমযুক্ত ছোট
লিগির্ভল থাকে, লেমিনা সরল এবং কিছু রোমযুক্ত।